এমন দৃশ্যের ব্যাখ্যা আছে কারো

বিস্ফোরণের ধাক্কায় আকাশে উড়ছে মরদেহ। এবার এমন বীভৎসতার স্বাক্ষী হয়েছে গাজায়, সেই রোমহষক দৃশ্য ধরা পড়েছে স্থানীয় সাংবাদিকের ক্যামেরায়, যা ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যেমে এতেও অবশ্য থামেনি ইসরায়ালির আগ্রাশন। এমন দৃশের ব্যাখ্যা দেয়ার সাধ্য কার, নৃশংসতার, র্নিমমতার, বরবতার কোন শব্দই কি জোতসই।

এটি কোন সিনেমার দৃশ্যে নয়, আরটিফিসিয়াল ইনটিলিজেন্টের ব্যবহারও নয়, বিষ্ফোরনের বিদ্ধস্ত ভবনের উপরে কালো ধোয়া তার মাঝে খেয়াল করলে চোখে পড়বে উড়ন্ত মানব দেহ বোমার আঘাতে ঘত বিঘত ছিন্ন ভিন্ন মানবদেহ। যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া মিসাইল ব্যবহার করেছিল ইসরায়াল। বাস্ত্তচ্যুত আশ্রায় স্থলে ছোড়া হয়েছিল সেই বিধ্বংষীত ক্ষেপোস্ত্র, এতটাই তিব্র এই বিষ্ফোরণ যার প্রভাবে এমন বীভৎসতা, স্থানীয় সাংবাদিকের ক্যামেরায় ধরা পড়া এই দৃশ্য ভাইরাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।

গাজার সাংবাদিক মোতাসিম তালহাওদির ধারণ করা দৃশ্যের ক্যাপশন, ইসরায়ালি ব্যবহৃত যুক্তরাষ্ট্রের মিসাইলে বেহেশতের পথে শিশুদের আত্বা ও দেহ। সামাজিক যোগাযোগে একের পর এক পোষ্ট আর কমেন্টে চলছে নিন্দা ও সমালোচনার ঝড়। দেড় বছরে ইসরায়ালী আগ্রাসনে পঞ্চাশ হাজারের বেশী ফিলিস্তিনির মৃত্যু কেবল সংখ্যা দিয়ে এই নিষ্ঠুরতার গভীরতার বোঝানো সম্ভব নয়,র্নিমমতার কোন নজির বাদ পড়েনি,গণহত্যার শব্দটিও সেখানে যেন খুব হালকা মনে হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *